এক দুইদিন না কি কয়েকঘন্টা ড্রেনের ভিতরে এই যুবক আদৌও কতক্ষণ আটকা পরেছিলেন এই যুবক তা নিশ্চিত নয় কেউ ৷
হটাৎ কান্নার আওয়াজ ভোংগানী শুনতে পেয়েছেন চলতি পথচলা পতিকরা।
অনেকেই মনে করেছিলেন বিরাল বা কোন প্রানী আটকা পরেছে আশেপাশে। তবে এই আওয়াজ যে একজন মানুষেরা তা জানা গেলো ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আশার পরে।
সিলেট জেলা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সরশপুর এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।
এই স্লাফ লাগানো ড্রেনে এখানে যে আটকা পরতে পারে তা অনেকের ধারনা ছিলো।
প্রায় ২ দিন ভোংগানীর আওয়াজ পাওয়ার পর স্থানীয় কাউন্সিলর খবর দেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের। তারা তাতকনিং দ্রুত ছুটে আসেন।
তার পর সাপল দিয়ে স্লেফ গুলো দ্রুত সরাতে থাকে। তার পর পরেই বের হয়ে আসে জলজ্যান্ত একজন মানুষ।
কথা বলতে না পারা ভারসাম্যহীন এক যুবক আনুমানিক ৩০-৩২ বছর বয়সের মধ্যে হবে বলে ধারণা করা যায়।
কথা বলতে পারে না বিধায় জানা যায় নি কিভাবে এই যুবক এত দূর্গম এই ড্রেনের মধ্যে প্রবেশ করলেন তিনি।
আর কিভাবে আলোবাতাস ছাড়া সময় পার করলেন তিনি। তবে উদ্ধারের পর যুবকের চোখে মুখে সস্তির ছায়া দেখা গেছে।
উদ্ধারের পর পর সাস্থ পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ধারণা করা গেছে ড্রেনের কোন দ্রুরা ভর্তি ফাকা কোন অংশ দিয়ে তিনি প্রবেশ করেন। তবে হয়তো বৃষ্টির কারনে সেখান থেকে বের হতে পারেননি পানির শ্রুতে বেশে যান বহুদূর তাই সেখানের বন্ধ অংশ দিয়ে বের হতে পারছিলেন না তিনি।
এ ধরনের দায় দিচ্ছে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উপরে এরকম রাস্তার পাশে খোলা স্লেফ ড্রেনের কারণে হতে পারে বড় কোন দূর্ঘটনা তাই মনে করছেন স্থানীয়রা।
0 মন্তব্যসমূহ