Header Ads Widget

Responsive Advertisement

ভাতের মাড়ের ব্যবহারে চুলের বৃদ্ধি


শখের চুলগুলো ঝরে যাচ্ছে। যেগুলো আছে, তাও বড় হচ্ছে না। এমন আফসোস করেন অনেকেই। কিন্তু ঘরেই আছে কিছু নিত্য উপকরণ যা আপনাকে ম্যাজিকের মতো সমাধান দেবে চুলের যত্নে।

সবার বাড়িতেই থাকে ভাতের মাড়। আমরা সেগুলো চিন্তা না করেই ফেলে দেই। কিন্তু ফেলে দেয়া জিনিসটাই আপনার অমূল্য তা কী জানেন?

                             

১. ভাতের মাড়ের মতো এতো দ্রুত ও ভালোভাবে কোন উপাদানই চুল পড়া কমায় না এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে না। বহু উপাদানের মাঝে এতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

২. ভাতের মাড়ে অ্যামিনো অ্যাসিডসহ আরও পাওয়া যাবে ভিটামিন-বি, সি ও ই। ভাতের মাড় ব্যবহারের সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো, শ্যাম্পু ব্যবহারের পর ভাতের মাড়ের সাহায্যে চুল ধুয়ে কিছুক্ষণ পর সাধারণ পানিতে চুল ধুয়ে নেওয়া। সপ্তাহে দুই দিন এর ব্যবহার করলেই হবে।

৩. চুলের অর্ধেক সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় আগা ফাটার সমস্যায়। চুলের আগা ফাটার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকলেও, মূলত প্রোটিনের অভাবে এই সমস্যাটি দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে ভাতের মাড় খুব উপকারী।

৪. কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে ভাতের মাড়। শ্যাম্পু করার পর ভাতের মাড় ব্যবহারে চুলের শুষ্ক ও রুক্ষভাব চলে যায় এবং চুলকে স্বাস্থ্যকরে দেখায়।

৫. চুলের সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হলো খুশকি। এই সমস্যাটি থেকেও মুক্তি মিলবে ভাতের মাড় ব্যবহারে। নিয়মিত অল্প পরিমাণ ভাতের মাড়ের সাহায্যে চুল ধুয়ে নিলে মাথার ত্বক তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও আর্দ্রতা পাবে।

৬. চুল ছাড়াও পানিতে মাড় মিশিয়ে গোসল করলে ত্বকের অস্বস্তিকর জ্বালা ভাব, চুলকানি ও র‍্যাশ দূর হয় এতে।

 

এনএএন টিভি

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ